০৭:৫৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কিভাবে মোটা হওয়া যায়

  • প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৯:৫৩:৪৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৩
  • ৭৮ বার পড়া হয়েছে

আপনি চিকন বা হাল্কা স্বাস্থ্যকে কিভাবে মোটা করবেন বা কিভাবে মোটা হওয়া যায়, এই নিয়ে সম্পুর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন।

মোটা হওয়ার জন্য আপনাকে নিয়মিত আমিষ এবং প্রোটিন জাতীয় খাবার খেতে হবে। এছাড়া কি খেলে মোটা হয় সেটা হচ্ছে ছোলাবুট ভিজিয়ে কাচা খেলে। কিভাবে মোটা হওয়া যায় এই প্রশ্নের উত্তরে বলবো যে আপনি মোটা হতে চাইলে প্রতিদিন সকালে কাচা ছোলা বুট ভিজিয়ে রেখে খান। উল্লেখ্য যে, কাচা ছোলা বুট প্রতিদিন রাতে ভিজিয়ে রাখতে হবে এবং সকালে খেতে হবে।

নিম্নে মোটা হওয়ার জন্য প্রাকৃতিক খাবার বা মোটা হওয়ার খাবার দেওয়া হলো:

১. কাঁচা বাদাম: মোটা হওয়ার জন্য কাঁচা বাদামের তুলনাই আলাদা। কারন কাঁচা বাদাম খেলে শরীরে প্রোটিনের চাহিদা মেটায়। বাদামে চর্বি বা স্নেহ জাতীয় তৈল থাকায় শরীরে চর্বির জোগান দেয়, তাতে শরীর মোটা হয়। নিয়মিত কাঁচা বাদাম খেলে শরীর স্বাস্থ্য অনেক ভালো থাকে। তবে কেউ কাঁচা বাদাম খেতে না পারলে ভেজেও খেতে পারে। কাঁচা বাদাম একজন ব্যক্তিকে মোটা করে তোলে এবং শরীর স্বাস্থ্যকে আরো ভালো করে তোলে।

২. ছোলা বুট: ছোলা বুট মোটা হওয়ার জন্য ১০০% আমিষ এর জন্য প্রাধান্য দেয়। ছোলা বুটে আমিষ এর পরিমান অনেক থাকায় নিয়মিত খাওয়াতে শরীরের মাংসপেশিগুলো মোটা করে। এই বুটকে ডাল হিসেবেও গন্য করে। গ্রামাঞ্চলে এই ছোলা বুট রমজান মাসের ইফতারীতে বেশি চলে। শরীরকে মোটা করার জন্য ছোলাবুট ২ ভাবে খাওয়া যায়। প্রথমত হচ্ছে সারারাত ভিজিয়ে রেখে সকালে খালিপেটে খেয়ে থাকতে পারলে উপকার পাওয়া যায়। অনেকেই এভাবে ভিজিয়ে রেখে খেতে পারেনা বা ছোলা বুট কাচার স্বাদ নিতে পারে না। যাহোক, আপনি দ্বিতীয় নিয়মে খেকে পারবেন। দ্বিতীয় নিয়ম মানেই হচ্ছে, আপনি সারারাত ভিজিয়ে সকালে বা সারাদিন ভিজিয়ে সন্ধা বা রাতে হাল্কা সিদ্ধ করে লবন মরিচ মেখে খেতে পারবেন। যেকোনো ১ টি নিয়মে প্রায় একই সময়ে এই ছোলাবুট খেতে হবে। তাহলে মোটা হতে পারবেন। ছোলা বুটের অনেক গুণাগুণ রয়েছে।

৩. দুধ: দুধের ভিতর আমিষ এবং স্নেহ জাতীয় তৈল রয়েছে যা নিয়মিত ১৫০-২০০ গ্রাম খেলে শরীর ও ত্বককে কোমল, ত্বরান্বিত ও মোটা করে। এজন্য প্রতিদিন কমপক্ষে ১৫০-২০০ গ্রাম দুধ নিয়মিত খেতে হবে। একজন ব্যক্তি যদি তার স্বাস্থ্যকে ধরে রাখতে চায় তবে তার নিয়মিত অন্যান্য উপাদান এর সাথে দুধ খেতে হবে। গরুর বা বাসার ছাগলের দুধ খাওয়া যাবে। দুধ ফুটিয়ে খেতে হবে। তবে বলা যায় দুধ মোটা হওয়ার জন্য অনেক উপকারী।

৪. ডিম ও সবজি: শাক সবজিতে অনেক ধরনের উপাদান থাকে যা শরীরকে সতেজ করে। ডিম খেলে অনেক উপকার,  দুর্বল শরীরের জন্য ডিমের উপকার অনেক। বাসায় প্রতিদিন রুটির সাথে ডিমের তুলনাই হয়না। শাক-সবজির সাথে মাঝে মাঝে ডিমের তরকারি খাওয়া যায়। তাই ডিম এবং শাক-সবজি শরীর এর মোটা হওয়ার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে।

৫. মিষ্টি বা মিষ্টি জাতীয় খাদ্য: শরীরকে মোটা করার জন্য মিষ্টি অনেক উপকারী। মিষ্টি বা মিষ্টি জাতীয় খাদ্য বিভিন্ন উপাদানে তৈরি বলে এর ভিতরে অনেক গুন রয়েছে।  চিনি, দুধ, ময়দা ছাড়াও অনেক কিছু থাকে। তাই মিষ্টি জাতীয় জিনিস খেলে উপকার পাওয়া যায়। শরীরকে শক্তিশালী ও মোটা করার জন্য মিষ্টি জাতীয় খাদ্য অনেক ভালো।

photo: pixabay

আরো পড়ুন: ৭ দিনে ত্বক ফর্সার উপায়

কিভাবে মোটা হবেন এর জন্য নিম্নে কিছু টিপস দেওয়া হলো:

১. পর্যাপ্ত ঘুম: শরীরকে এনার্জি শক্তি অন্তর্নিহিত রাখতে পর্যাপ্ত ঘুমের বিকল্প নেই।তাই রাতে ৬/৭ ঘন্টা ঘুম পারুন। এবং দিনে যদি সময় পান তাহলে ২-৩ ঘন্টা অতিরিক্ত ঘুম পারুন। ঘুম আপনাকে মানসিক প্রশান্তি দিবে। বিভিন্ন চিন্তামুক্ত রাখবে। ঘুমের অনেক উপকার রয়েছে। নিয়মিত ১.৫-২ মাস পর্যাপ্ত ঘুমের মাধ্যমে শরীরকে মোটা করা যায় বলেও জ্ঞানীরা জানান। কিভাবে মোটা হওয়া যায়, এর জন্য এই পর্যাপ্ত ঘুম শরীরের জন্য অনেক উপকারী হবে।

২. নিয়মিত ব্যায়াম: ব্যায়াম করলে শরীর ভালো থাকে। তাই নিয়মিত ব্যায়াম করবেন। কারন ব্যায়াম করলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক বাড়ে। প্রতিদিন ২০-৩০ মিনিট ব্যায়াম করলে শরীর অনেক ভালো থাকে। হাত ঘুরানো বুক ওঠা-নামা করা, ঘাড় ঘুরানো, কিছুক্ষণ হাটা ইত্যাদি ব্যায়াম করলে শরীর অনেক ভালো থাকে।

৩. চিন্তামুক্ত থাকা: ইংরেজিতে টেনশন ফ্রী বলে একটা কথা আছে যার বাংলা হচ্ছে চিন্তামুক্ত। কোনো ব্যক্তি যদি চিন্তা ভাবনার মধ্যে ডুবে থাকে, তবে সেই ব্যক্তির নানাবিধ রোগ আক্রান্ত হয়। অনেকেই বলে শরীর সুস্থ্য রারাখার মুলমন্ত্র হচ্ছে চিন্তামুক্ত রাখা। কোনো ব্যক্তি তার শরীরকে ভালো রাখতে চাইলে অবশ্যই চিন্তামুক্ত থাকতে হবে। শরীরকে যেভাবে মোটা রাখা যায় তার প্রধান উপাদান বা শর্তই হচ্ছে চিন্তামুক্ত থাকা।

৪. ক্ষুধার্ত না থাকা: অবশ্যই আপনি যদি আপনার স্বাস্থ্যকে মোটা করতে চান তাহলে কোনোভাবেই ক্ষুধা থাকা যাবেনা। বেশি ক্ষুধার্ত বা বা ক্ষিধে লাগার পূর্বেই পেট ভরে খেয়ে নিন। আমরা দিনে ৩ বার খাই। আপনি ১-২ মাস দ্রুত স্থায়ী মোটা হলে কমপক্ষে দৈনিক ৪ বার করে খাবেন। আর গলা ভর্তি খাওয়া যাবেনা, নবীর সুন্নত অনুযায়ী পেটে কিছু খালি রাখতে হয়। যা হজম শক্তিতে যেনো ব্যাঘাত না ঘটে।

৫. পর্যাপ্ত পানি পান: মোটা হওয়ার জন্য বা একমাত্র কৃশ ব্যক্তিকে মোটা করতে পানিই যথেষ্ট বলে কথা আছে। দৈনিক মোটা হওয়ার জন্য কমপক্ষে ৩-৪ ঘন্টা পরপর হাফ লিটার করে পানি পান করুন।  দৈনিক আপনি শরীরকে সতেজ রাখতে ২-৩ লিটার পানি পান করুন।

মোটা হওয়ার ঔষুধ হিসেবে অনেক কিছু রয়েছে। তবে এগুলো ডাক্তারের পরামর্শ মোতাবেক খেতে হবে। হাট-বাজারে বিভিন্ন মোটা হওয়ার হারবাল ঔসুধ দেখে শুনে খাবেন। মোটা হওয়ার  সিরাপ, মোটা হওয়ার ট্যাবলেট, মোটা হওয়ার মেডিসিন বাজারে কিনতে পাওয়া যায়। বডি মোটা বা শরীরকে মোটা করার জন্য আপননি উপরোল্লিখিত আর্টিকেল টি গুরুত্ব দিন।

আমরা বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে আর্টিকেল টি সংগ্রহ করেছি। যা শুধু পড়ার জন্য। ইহা কোনো রোগ নির্নয়ের জন্য নয়। আর্টিকেলটি শুধু আপনার উপকারের জন্য, যা ক্ষতিকর নয় আপনি আপনার যেকোনো রোগের জন্য ডাক্তারি পরামর্শ মোতাবেক ঔষুধ খাবেন।

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

Get free post? Yes, Accept .

কিভাবে মোটা হওয়া যায়

আপডেট সময় : ০৯:৫৩:৪৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৩

আপনি চিকন বা হাল্কা স্বাস্থ্যকে কিভাবে মোটা করবেন বা কিভাবে মোটা হওয়া যায়, এই নিয়ে সম্পুর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন।

মোটা হওয়ার জন্য আপনাকে নিয়মিত আমিষ এবং প্রোটিন জাতীয় খাবার খেতে হবে। এছাড়া কি খেলে মোটা হয় সেটা হচ্ছে ছোলাবুট ভিজিয়ে কাচা খেলে। কিভাবে মোটা হওয়া যায় এই প্রশ্নের উত্তরে বলবো যে আপনি মোটা হতে চাইলে প্রতিদিন সকালে কাচা ছোলা বুট ভিজিয়ে রেখে খান। উল্লেখ্য যে, কাচা ছোলা বুট প্রতিদিন রাতে ভিজিয়ে রাখতে হবে এবং সকালে খেতে হবে।

নিম্নে মোটা হওয়ার জন্য প্রাকৃতিক খাবার বা মোটা হওয়ার খাবার দেওয়া হলো:

১. কাঁচা বাদাম: মোটা হওয়ার জন্য কাঁচা বাদামের তুলনাই আলাদা। কারন কাঁচা বাদাম খেলে শরীরে প্রোটিনের চাহিদা মেটায়। বাদামে চর্বি বা স্নেহ জাতীয় তৈল থাকায় শরীরে চর্বির জোগান দেয়, তাতে শরীর মোটা হয়। নিয়মিত কাঁচা বাদাম খেলে শরীর স্বাস্থ্য অনেক ভালো থাকে। তবে কেউ কাঁচা বাদাম খেতে না পারলে ভেজেও খেতে পারে। কাঁচা বাদাম একজন ব্যক্তিকে মোটা করে তোলে এবং শরীর স্বাস্থ্যকে আরো ভালো করে তোলে।

২. ছোলা বুট: ছোলা বুট মোটা হওয়ার জন্য ১০০% আমিষ এর জন্য প্রাধান্য দেয়। ছোলা বুটে আমিষ এর পরিমান অনেক থাকায় নিয়মিত খাওয়াতে শরীরের মাংসপেশিগুলো মোটা করে। এই বুটকে ডাল হিসেবেও গন্য করে। গ্রামাঞ্চলে এই ছোলা বুট রমজান মাসের ইফতারীতে বেশি চলে। শরীরকে মোটা করার জন্য ছোলাবুট ২ ভাবে খাওয়া যায়। প্রথমত হচ্ছে সারারাত ভিজিয়ে রেখে সকালে খালিপেটে খেয়ে থাকতে পারলে উপকার পাওয়া যায়। অনেকেই এভাবে ভিজিয়ে রেখে খেতে পারেনা বা ছোলা বুট কাচার স্বাদ নিতে পারে না। যাহোক, আপনি দ্বিতীয় নিয়মে খেকে পারবেন। দ্বিতীয় নিয়ম মানেই হচ্ছে, আপনি সারারাত ভিজিয়ে সকালে বা সারাদিন ভিজিয়ে সন্ধা বা রাতে হাল্কা সিদ্ধ করে লবন মরিচ মেখে খেতে পারবেন। যেকোনো ১ টি নিয়মে প্রায় একই সময়ে এই ছোলাবুট খেতে হবে। তাহলে মোটা হতে পারবেন। ছোলা বুটের অনেক গুণাগুণ রয়েছে।

৩. দুধ: দুধের ভিতর আমিষ এবং স্নেহ জাতীয় তৈল রয়েছে যা নিয়মিত ১৫০-২০০ গ্রাম খেলে শরীর ও ত্বককে কোমল, ত্বরান্বিত ও মোটা করে। এজন্য প্রতিদিন কমপক্ষে ১৫০-২০০ গ্রাম দুধ নিয়মিত খেতে হবে। একজন ব্যক্তি যদি তার স্বাস্থ্যকে ধরে রাখতে চায় তবে তার নিয়মিত অন্যান্য উপাদান এর সাথে দুধ খেতে হবে। গরুর বা বাসার ছাগলের দুধ খাওয়া যাবে। দুধ ফুটিয়ে খেতে হবে। তবে বলা যায় দুধ মোটা হওয়ার জন্য অনেক উপকারী।

৪. ডিম ও সবজি: শাক সবজিতে অনেক ধরনের উপাদান থাকে যা শরীরকে সতেজ করে। ডিম খেলে অনেক উপকার,  দুর্বল শরীরের জন্য ডিমের উপকার অনেক। বাসায় প্রতিদিন রুটির সাথে ডিমের তুলনাই হয়না। শাক-সবজির সাথে মাঝে মাঝে ডিমের তরকারি খাওয়া যায়। তাই ডিম এবং শাক-সবজি শরীর এর মোটা হওয়ার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে।

৫. মিষ্টি বা মিষ্টি জাতীয় খাদ্য: শরীরকে মোটা করার জন্য মিষ্টি অনেক উপকারী। মিষ্টি বা মিষ্টি জাতীয় খাদ্য বিভিন্ন উপাদানে তৈরি বলে এর ভিতরে অনেক গুন রয়েছে।  চিনি, দুধ, ময়দা ছাড়াও অনেক কিছু থাকে। তাই মিষ্টি জাতীয় জিনিস খেলে উপকার পাওয়া যায়। শরীরকে শক্তিশালী ও মোটা করার জন্য মিষ্টি জাতীয় খাদ্য অনেক ভালো।

photo: pixabay

আরো পড়ুন: ৭ দিনে ত্বক ফর্সার উপায়

কিভাবে মোটা হবেন এর জন্য নিম্নে কিছু টিপস দেওয়া হলো:

১. পর্যাপ্ত ঘুম: শরীরকে এনার্জি শক্তি অন্তর্নিহিত রাখতে পর্যাপ্ত ঘুমের বিকল্প নেই।তাই রাতে ৬/৭ ঘন্টা ঘুম পারুন। এবং দিনে যদি সময় পান তাহলে ২-৩ ঘন্টা অতিরিক্ত ঘুম পারুন। ঘুম আপনাকে মানসিক প্রশান্তি দিবে। বিভিন্ন চিন্তামুক্ত রাখবে। ঘুমের অনেক উপকার রয়েছে। নিয়মিত ১.৫-২ মাস পর্যাপ্ত ঘুমের মাধ্যমে শরীরকে মোটা করা যায় বলেও জ্ঞানীরা জানান। কিভাবে মোটা হওয়া যায়, এর জন্য এই পর্যাপ্ত ঘুম শরীরের জন্য অনেক উপকারী হবে।

২. নিয়মিত ব্যায়াম: ব্যায়াম করলে শরীর ভালো থাকে। তাই নিয়মিত ব্যায়াম করবেন। কারন ব্যায়াম করলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক বাড়ে। প্রতিদিন ২০-৩০ মিনিট ব্যায়াম করলে শরীর অনেক ভালো থাকে। হাত ঘুরানো বুক ওঠা-নামা করা, ঘাড় ঘুরানো, কিছুক্ষণ হাটা ইত্যাদি ব্যায়াম করলে শরীর অনেক ভালো থাকে।

৩. চিন্তামুক্ত থাকা: ইংরেজিতে টেনশন ফ্রী বলে একটা কথা আছে যার বাংলা হচ্ছে চিন্তামুক্ত। কোনো ব্যক্তি যদি চিন্তা ভাবনার মধ্যে ডুবে থাকে, তবে সেই ব্যক্তির নানাবিধ রোগ আক্রান্ত হয়। অনেকেই বলে শরীর সুস্থ্য রারাখার মুলমন্ত্র হচ্ছে চিন্তামুক্ত রাখা। কোনো ব্যক্তি তার শরীরকে ভালো রাখতে চাইলে অবশ্যই চিন্তামুক্ত থাকতে হবে। শরীরকে যেভাবে মোটা রাখা যায় তার প্রধান উপাদান বা শর্তই হচ্ছে চিন্তামুক্ত থাকা।

৪. ক্ষুধার্ত না থাকা: অবশ্যই আপনি যদি আপনার স্বাস্থ্যকে মোটা করতে চান তাহলে কোনোভাবেই ক্ষুধা থাকা যাবেনা। বেশি ক্ষুধার্ত বা বা ক্ষিধে লাগার পূর্বেই পেট ভরে খেয়ে নিন। আমরা দিনে ৩ বার খাই। আপনি ১-২ মাস দ্রুত স্থায়ী মোটা হলে কমপক্ষে দৈনিক ৪ বার করে খাবেন। আর গলা ভর্তি খাওয়া যাবেনা, নবীর সুন্নত অনুযায়ী পেটে কিছু খালি রাখতে হয়। যা হজম শক্তিতে যেনো ব্যাঘাত না ঘটে।

৫. পর্যাপ্ত পানি পান: মোটা হওয়ার জন্য বা একমাত্র কৃশ ব্যক্তিকে মোটা করতে পানিই যথেষ্ট বলে কথা আছে। দৈনিক মোটা হওয়ার জন্য কমপক্ষে ৩-৪ ঘন্টা পরপর হাফ লিটার করে পানি পান করুন।  দৈনিক আপনি শরীরকে সতেজ রাখতে ২-৩ লিটার পানি পান করুন।

মোটা হওয়ার ঔষুধ হিসেবে অনেক কিছু রয়েছে। তবে এগুলো ডাক্তারের পরামর্শ মোতাবেক খেতে হবে। হাট-বাজারে বিভিন্ন মোটা হওয়ার হারবাল ঔসুধ দেখে শুনে খাবেন। মোটা হওয়ার  সিরাপ, মোটা হওয়ার ট্যাবলেট, মোটা হওয়ার মেডিসিন বাজারে কিনতে পাওয়া যায়। বডি মোটা বা শরীরকে মোটা করার জন্য আপননি উপরোল্লিখিত আর্টিকেল টি গুরুত্ব দিন।

আমরা বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে আর্টিকেল টি সংগ্রহ করেছি। যা শুধু পড়ার জন্য। ইহা কোনো রোগ নির্নয়ের জন্য নয়। আর্টিকেলটি শুধু আপনার উপকারের জন্য, যা ক্ষতিকর নয় আপনি আপনার যেকোনো রোগের জন্য ডাক্তারি পরামর্শ মোতাবেক ঔষুধ খাবেন।